
সস্তার পাব্লিসিটি করে নাম কেনার চেষ্টা। ছবির প্রচারের জন্যই এসব আখচার করে থাকেন তারকারা। এমনই নানা মন্তব্যে ভরে গিয়েছিল সোশ্যাল মিডিয়া থেকে শুরু করে খবরের পাতা।








দীপিকা পাডুকোন নাকি এমনই কিছু করেছিলেন বলে বিশ্বাস ছিল একাধিক বিনোদনপ্রেমীদের। ২০১৩ সালে এক নামী সংবাদমাধ্যম দীপিকার বক্ষবিভাজিকার ছবি এবং ভিডিও খবরের রূপে ছেপে ফেলে।
এমনকি ভিডিওতে জুম ইন করা হয়েছে তাঁর ক্লিভেজে। খবরের শিরোনামও ছিল! দীপিকা পাডুকোনের ক্লিভেজ শো’।
দীপিকার সম্বন্ধে এমন মন্তব্য করেই সাংঘাতিক সমালোচনার মুখে পড়তে হয় সেই সংবাদমাধ্যমকে। দীপিকা অবশ্য সেই মুহূর্তে খবরটির বিরুদ্ধো মুখ খোলেননি। তাঁর ছবি ফাইন্ডিং ফ্যানি মুক্তি পাওয়ার কথা ছিল ২০১৪ সালে।








ছবির প্রচার চালকালীন এই পুরনো খবরটি নিয়ে টুইটারে সরব হন দীপিকা পাডুকোন। “হ্যাঁ আমি নারী আর আমার স্তান আছে এবং আমার ক্লিভেজও আছে। যা অত্যান্ত স্বাভাবিক। আপনাদের তাতে কোনও সমস্যা আছে।”
“দেশের অন্যতম সংবাদমাধ্যমের মধ্যে একটি হল এটি। আর তাদেরই খবর ছাপার এই পন্থা।” ক্লিভেজ নিয়ে এমন বিতর্কে বলিউডের ইতিহাসে আগে কখনই দেখা যায়নি।
তবে দীপিকা সেই বিতর্কের ঝড় তোলার পর তাঁকে সমর্থন করেন একাধিক সেলেব্রিটিরাও।








দীপিকাকে সেই সংবাদমাধ্যম ‘হিপোক্রিট’র তকমা দিয়েছিলেন। ফাইন্ডিং ফ্যানির প্রচারের জন্যই নাকি এমন কাজ করেছিলেন তিনি বলে দাবি ছিল তাদের।
Leave a Reply