
তিন ও ছয় বছরের দুই ছাত্রীকে যৌ’ন নি’র্যাতনের দায়ে ১৯ বছর বয়সী এক শিক্ষিকা ও তার প্রেমিককে গ্রে”প্তার করেছে ভারতের মধ্যপ্রদেশের পু’লিশ।








তাদের বিরু’দ্ধে পকসো (প্রোটেকশন অব চিলড্রেন ফ্রম সে’ক্সুয়াল অফেন্সেস) আইনে মা’মলা দায়ের করা হয়েছে। সম্প্রতি ঘটনাটি ঘটেছে ওই রাজ্যের মহু থানায়।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যম আনন্দবাজার’র এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, কয়েকদিন আগে ওই শিক্ষিকার বাড়িতে পড়তে গিয়েছিল ছয় বছরের ওই শিশু ও তার তিন বছরের বোন। সেখানে শিক্ষিকা তাদের ন’গ্ন করে গো’পনা’ঙ্গে পেন্সিল ঢুকিয়ে দেন। আবার সেই ঘটনার ভিডিও করেন তিনি নিজেই। তারপর সেই ভিডিও নিজের প্রেমিককে পাঠিয়ে দেন।








টিউশন থেকে বাড়ি ফিরে যৌ’না’ঙ্গে যন্ত্রণা হচ্ছে বলে জানায় তিন বছরের শিশুটি। তখনই তাকে জিজ্ঞাসাবাদ শুরু করে শিশুটির মা। সেই সময়ই শিক্ষিকার পেন্সিল ঢোকানোর কথা বলে দেয় সে।
এরপর ছয় বছরের শিশুটিও পুরো ঘটনার কথা তার মাকে জানায়। বি’ষয়টি জানার পরই শিক্ষিকার বাড়িতে যান ওই শিশুর পরিবারের লোকজন। অ’ভিযুক্ত শিক্ষিকাকে মা’রধর করে পু’লিশের হাতে তুলে দেন।








মহু থানার ভারপ্রা’প্ত কর্মকর্তা (ওসি) অভয় নিমা বলেন, ‘ওই শিশুরা জানিয়েছ, টিউশন দিদি তাদের গো’পনা’ঙ্গে পেন্সিল ঢুকিয়ে দেন। তারা চিৎকার করার পর আবার পড়াতে শুরু করে দেন অ’ভিযুক্ত শিক্ষিকা। ওই শিক্ষিকাকে গ্রে”প্তার করে তার বিরু’দ্ধে পকসো ধা’রায় মা’মলা দায়ের করা হয়েছে। আমর’া ওই শিক্ষিকার প্রেমিককেও গ্রে”প্তার করেছি।’
Leave a Reply